অনেক বক্তাকে চ্যালেঞ্জ ছুড়তে দেখা যায়। কেউ কোটি টাকার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে আবার কেউ লাখ টাকার! কেউ আবার বিতর্কে হেরে গেলে জুতার মালা পরেও ঘুরতে চান! লা-হাওলা ওয়ালা-কুওয়াতা ইল্লাহ বিল্লাহ!
আমাদের পূর্বসূরি আলেমগণও একে অন্যের সাথে কিছু বিষয়ে একমত হতে পারতেন। সেক্ষেত্রে তারা কি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতেন? নাকি সত্য অন্বেষণই ছিল তাদের বিতর্কের উদ্দেশ্য?
ইমাম শাফিঈ রহিমাহুল্লাহ যার সাথে বিতর্ক করতেন তার জন্য দোয়া না করে বিতর্ক শুরু করতেন না। তিনি এই বলে দোয়া করতেন যে, আল্লাহ যেন আমাদের মধ্যে থেকে সত্য প্রকাশ করে দেন। হোক সেটা আমার মুখ থেকে অথবা তার (বিতর্ককারীর) মুখ থেকে [হিলয়িতুল আউলিয়া]।
আল কাসিম বিন উসমান আল যাওজী বলেন, তুমি যদি কাউকে দেখো যে সে অধিক বিতর্ক করছে, তাহলে বুঝে নিও সে আসলে নেতৃত্ব চায় [সিয়ার আলামিন নুবালা]।
আমরা অধিক বিতর্ককারী, চ্যালেঞ্জ প্রদানকারী বক্তা থেকে সাবধান হই। তাদের উদ্দেশ্যগুলো বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করি।
it could be better if there is an option to share all the content on social media to share it with public.